আলম তালুকদারঃ জন্ম ১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দ। গ্রাম- গালা। আসল নাম মোহাম্মদ নুর হোসেন তালুকদার। তবে আলম তালুকদার নামেই তিনি সমধিক পরিচিত। বাবা-সোহরাব হোসেন তালুকদার, মা- মিসেস শহর বানু। ১৯৮০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিষয়ে এম.এ পাশ করেন। তিনি একজন উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা। এ পর্যমত্ম তার প্রকাশিত গ্রন্থগুলি হচ্ছে- ঘুম তাড়ানো ছড়া, খ্যোচান ক্যান?, ঐ রাজাকার, চাদের কাছে জোনাকি, অবশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা, শিশুটামি, যুদ্ধে যদি যেতাম হেওে, কেমন করে স্বাধীন হলাম, আলাপ না প্যাচাল, মহাদেশ বাংলাদেশ উপদেশ।কৃজ্ঞানন্দ সাহা রায়ঃ জন্ম-১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দ। গ্রাম- ডৌজানি। সরকারি চাকুরি করতেন। বর্তমানে অবসর জীবনযাপন করেছেন। কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ লেখেন। প্রকাশিত বই-বিলম্বিত জোসনা, দিনের শেষে রাতের তারা, চৈতন্যেও অমত্মরালে।জুলফিকার হায়দারঃ জন্ম-১৯৫৬ খ্রিষ্টাব্দ। গ্রাম- শংকরপুর। পিতা- হাজী কানু তালুকদার, মাতা- হাজেরা খাতুন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে সণাতক সম্মান। পেশা- সাংবাদিকতা। প্রকাশিত বই- ঘাটাইলের ইতিহাস ও ঐতিহ্য, বাংলাদেশের কৃষক আন্দোলন ও হাতেম আলী খান।জিন্নাহ বিন জয়েন উদ্দিনঃ জন্ম- ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দ। গ্রাম- বেনীমাধব। পিতা- জয়েন উদ্দিন পেশা- শিÿকতা। প্রকাশিত বই- গাংচিল।দেলোয়ার টাংগালাঃ জন্ম-১৯৫৭ খ্রিষ্টাব্দ। গ্রাম- গালা। পিতা- মরহুম ওসমান গনি, মাতা- জোহরা বেগম। শিÿাগত যোগ্যতা- ইতিহাসে এম.এ। পেশা- ব্যাংকিং। প্রচুর ছড়া ও কবিতা লিখেছেন।নৃপেন বিশ্বাসঃ গ্রাম- নন্দনগাতি। পিতা- গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস। পেশা- সাংবাদিকতা। কবিতা ও নাটক লেখেনপূর্নচন্দ্র মিত্রঃ গ্রাম- গলগন্ডা। প্রকাশিত বই- পদ্ম পুরান।বরকত সরকারঃ ১৯৩২-১৮১০ খ্রিষ্টাব্দ। গ্রাম- গালা-বীরসিংহ। তিনি মূলত একজন পুথি লেখক। প্রকাশিত বই। ইমান সাগরের পুথি।বাদল আশরাফঃ জন্ম- ১৯৫৮ খ্রিস্টাব্দ। গ্রাম- শরীফবাড়ী। পিতা- ডাঃ হাতেম আলী তালুকদার ও মাতা- হাজেরা খাতুন হেনা। বাংলায় এম.এ। পেশা- অধ্যাপনা। প্রচুর গল্প ও কবিতা লিখেছেন।মদন মোহন সাহাঃ জন্ম- ১৯৪৪ খ্রিস্টাব্দ। গ্রাম- কালিদাসপাড়া। পিতা- ব্রজসাহী সাহা। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম.এ। পেশা- অধ্যাপনা। প্রকাশিত বই- বেনামী সর্বনাম।রজনীকামত্ম গুহঃ ১৮৬৭- ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দ। গ্রাম- জামুরিয়া। শিÿাবিদ, সুপন্ডিত, ব্রাÿনেতা ও লেখক। ১৮৮১ সালে ছাত্র বৃত্তি পাশ করেন। ১৮৮৮ সালে ময়মনসিংহ ইন্সিটিটিউশন থেকে বৃত্তিসহ প্রবেশিকা ও ১৮৯০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এফ.এ এবং ১৮৯২ সালে ইংরেজীতে অনার্সসহ (দ্বিতীয় স্থান) বি.এ পাশ করে বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারি প্রধান শিÿক হন। ১৮৯৩ সালে প্রথম শ্রেনীতে তৃতীয় স্থান অধিকার করে এম.এ পাশ করেন। ১৮৯৪ সালে ভবানীপুর এল এম এল কলেজে অধ্যাপনা শুরম্ন করেন। ১৮৯৪-৯৬ সালে কলিকতা সিটি কলেজে ইংরেজীর অধ্যাপক ছিলেন। পরে কয়েকজন বন্ধুর সঙ্গে কাজিপুর স্কুল প্রতিষ্ঠা করে সে স্কুলে ১৮৯৭-১৯০১ সাল পর্যমত্ম সামান্য বেতনে শিÿকতা করেন। ২১ জুন ১৯০১ থেকে ৩০ জুন ১৯১১ সাল পর্যমত্ম বরিশাল ব্রজমোহন কলেজে প্রথমে অধ্যাপক এবং পরে অধ্যÿ পদে কাজ করেন। সে সময় স্বদেশী দলের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ফলে পদচ্যুত হন। ১ জুলাই ১৯১১ থেকে ৩০ জুন ১৯১৩ সাল পর্যমত্ম ময়মনসিংহ আনন্দ মোহন কলেজে অধ্যাপনা করেন। ১ জুলাই ১৯১৩ থেকে ৩০ জুন ১৯১৪ সাল পর্যমত্ম কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন। কিন্তু সরকারি নির্দেশে পুনরায় পদচ্যুতি ঘটে। এরপর কলকাতা সিটি কলেজে অধ্যাপনার কাজে নিযুক্ত হন। ১৯৩৬ সালে তিনি সিটি কলেজের অধ্যÿ হন। তিনি বাংলা, ইংরেজী, সংস্কৃডু, গ্রীক, ল্যাটিন, ফারসী ভাষা জানতেন। তার লেখা বই-সম্রাট মার্কস অরেলিয়াস (মূল গ্রীক থেকে অনুবাদ), মেগাস্থিনিসের ভারত বিবরণ (অনুবাদ), এন্টেনিয়াসের আত্মচিমত্মা (গ্রীক থেকে অনুবাদ), সক্রেটিস।শরীফ আবদুল হাইঃ জন্ম- ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দ। গ্রাম- শরীফবাড়ী। পিতা- ইউনুস আলী আহমেদ। বর্তমানে শিÿক প্রশিÿন ইনস্টিটিউটে কর্মরত। প্রকাশিত বই-কান ধরে দাও টান।সোহরাব পাশাঃ জন্ম-১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দ। গ্রাম- ফুলহারা। পিতা- জোয়াহের আলী মিয়া ও মাতা হেবাতুন্নেসা। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে এম.এ। পেশা- অধ্যাপনা। প্রকাশিত বই- পাথর রাত্রি, আনন্দ বাড়ী নেই। তথ্যসূত্রঃ1. বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসঃ মাহবুবুল আলম2. টাংগাইলের ইতিহাসঃ খন্দকার আবদুর রহিম3. ময়মনসিংহের সাহিত্যে ও সংস্কৃতিঃ ময়মনসিংহ জেলা পরিষদ4. ময়মনসিংহের ইতিহাস ও ঐতিহ্যঃ কেদার নাথ মজুমদার5. টাঙ্গাইলের ইতিহাস ও ঐতিহ্যঃ সম্পাদনা মুহম্মদ বাকের6. ময়মনসিংহের চরিতাভিধানঃ দরজি আবদুল ওয়াহাব7. বাংলাদেশের লেখক পরিচিতিঃ বাংলা একাডেমী8. ভূঞাপুরের ভালোমানুষঃ গোলাম রববানী রতন সম্পাদিত9. ফাল্গুনী বিভিন্ন সংখ্যা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস